আমরা একজন সৎ, নিরলস,দূরদর্শী পরিচালকের কর্মস্পৃহা ও ব্যবহারে সন্তুষ্ট হয়েই তাঁকে টিকিয়ে রাখতে চেস্টা করিনা,কিন্তু যখন অন্য একজন দূর্নীতিবাজ,অসামাজিক ব্যক্তি সাধারনের সাথে খারাপ ব্যবহার সহ নানান খাতে হয়রানীর বন্দোবস্ত করেন তখন আমরা অভিশাপ দিই,নিজেরাও খারাপ কথা বলি,আর মুখিয়ে থাকি কখন সে বিদায় নিবে।।আসলে এভাবে কখনো দুঃস্বপ্নের রাত শেষ হয় না।।প্রয়োজন সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহন করা।।নিজেদের প্রয়োজনের তাকিদে দয়া করে নিজেরাই বর্তমানকে গ্রহণ করা উচিৎ,স্বাধীনতা যুদ্ধে যদি ভাগ্যের উপর নিয়তিকে ছেড়ে দেওয়া হত তাহলে আজও বর্বরদের খড়গের নিচে প্রাণ থাকতো।।বীর মুক্তিযুদ্ধাদের সৎ সাহস ও সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ ই আমাদের একটি স্বর্ণালী ভূখন্ড,মাতৃভূমি দিয়েছেন।।তেমনি ভাবে ময়মনসিংহ হাসপাতালের সকল প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে সকলের সুচিন্তিত,বিবেচিত ধারণার মধ্য দিয়েই প্রতিহত করা প্রয়োজন কারণ হাসপাতালটি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ন সম্পত্তি।।আমি হাসপাতালের বর্তমান পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল নাসির উদ্দীন সাহেবের পক্ষ্যে কিছু বলব না,আপনারা নিজের অনুধাবন,বিবেচনা,সচেতন দৃস্টি দিয়েই বিবেচনা করুণ।।সাবেক যে কোন পরিচালক কিংবা দেশের জেলার অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতাল অনেক আধুনিক ও দূর্নীতি মুক্ত যা বর্তমান পরিচালকের সততা,কর্মস্পৃহায় হয়েছে।।তাই তাঁকে অভিনন্দনে না ভাসিয়ে হাসপাতালের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে,কোন রকম দূর্নীতি বাজ যেন আর প্রবেশ না করতে পারে সে স্বার্থে সচেতন হোন,অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন।।প্রথমে সঠিক ভাবে জানার চেস্টা করুন তারপর রাষ্ট্রের সম্পত্তির সঠিক ভাবে রক্ষণাবেক্ষনে নিজেকে সচেস্ট করুন।।আসুন সকল কুচক্রী মহল ও অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই।।বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।।

ছবিতে,হাসপাতালের বর্তমান পরিচালক মহোদয়,শ্রদ্ধাভাজন ও সাংবাদিক ব্যক্তিত্ব সজল ভাই ও আমি।।